ক্বারী মো: আবু জায়েদ খান, (সুন্দরগঞ্জ) গাইবান্ধা।। দায়েরকৃত অভিযোগে জানা গেছে সুন্দরগঞ্জ উপজেলাধীন সর্বানন্দ ইউনিয়নের বাছহাটী গ্রামের কফিল উদ্দিনের ছেলে আতিকুর রহমান গত ০৮/০১/২০১৯খ্রি. তারিখে তারই প্রতিবেশী রফিকুল ইসলাম, মো: জব্বার, আ: জলিল, জুলেখা বেগম ৪ নামের ডিপি পর্চা ও প্রিন্ট পর্চা রয়েছে। যাহার দাগ নং-৯১৩, জেএল নং-১৭, খতিয়ান নং- ১০৫৪, ডিপি নং-১৬৯১, জাল জালিয়াতি করে উক্ত খতিয়ান ব্যবহার করে আতিকুর রহমান তার নিজ নামে সেচ পাম্প এবং বোরিং লাইসেন্সটি করেন।
যাহার আবেদন নং- ১২৪, লাইসেন্স নং-৮৮৫, তাং- ২৪/০১/২০১৯। এ ছাড়াও বর্তমানে বোরিংটি ১০০০ ফিট দুরে স্থাপন করা হয়েছে। এর রহস্য কি? এতেই প্রমান হয় জাল, জালিয়াতি করে এই বোরিং লাইসেন্সটি করা হয়েছে। এরই প্রতিকার চেয়ে উক্ত গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন এর ছেলে জাহেদুল ইসলাম গত ০৯/০২/২০২১ ইং তারিখে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও মো: আল মারুফ বরাবর অভিযোগ দায়ের করেন। দায়েরকৃত অভিযোগটি উপ-সহকারী প্রকৌশলী বিএডিসি সুন্দরগঞ্জকে তদন্ত স্বাপেক্ষে প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন, যার ডকেট নং-৫০৮।
এদিকে বর্তমান মাস পেরিয়ে গেলেও তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়নি। এ ব্যাপারে উপ-সহকারী প্রকৌশলী কামরুজ্জামান এর সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে বলেন অতিসত্বর প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।