ঢাকামঙ্গলবার , ২৩ জানুয়ারি ২০২৪
  1. Covid-19
  2. অপরাধ ও আদালত
  3. অর্থনীতি
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ইসলাম ডেস্ক
  6. কৃষি ও অর্থনীতি
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয়
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. দেশজুড়ে
  11. নির্বাচন
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. ভিডিও গ্যালারী
  15. মুক্ত মতামত ও বিবিধ কথা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

দুমকিতে বন্ধ হয়নি নিবন্ধনহীন ডায়াগোনাস্টিক সেন্টার,অভিযোগের তীর তদন্ত কমিটির দিকে

প্রতিবেদক
প্রতিদিনের বাংলাদেশ
জানুয়ারি ২৩, ২০২৪ ৫:৫৪ অপরাহ্ণ
Link Copied!

এস আল-আমিন খাঁন পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ পরিচালিত বিশেষ অভিযানে ১০ টি প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগোনাস্টিক সেন্টারের মধ্যে মাত্র ৩ টা ডায়াগোনাস্টিক সেন্টারের হালনাগাদ লাইসেন্স পাওয়া গেলেও রহস্যজনক কারনে বাকী ৭ টি অবৈধ ডায়াগোনাস্টিক সেন্টার বন্ধ করা হয়নি। অভিযোগ ওঠেছে, তদন্ত টিমের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের দু’একজন ওইসব অবৈধ ডায়াগোনাস্টিক সেন্টার কাম প্রাইভেট হাসপাতাল ব্যবসায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত থাকার পাশাপাশি আর্থিক লেনদেনে ম্যানেজ হওয়ায় অভিযুক্তরা বহাল আছেন।
নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানাযায়, স্বাস্থ্য সেবার নামে সারাদেশে গড়ে ওঠা অবৈধ প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগোনাস্টিক সেন্টারের অপচিকিৎসা বন্ধে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ওই অভিযানের অংশ হিসেবে পটুয়াখালী জেলা সিভিল সার্জন গঠিত ৩ সদস্যের তদন্ত টিমের সরেজমিন পরিদর্শনে ১০ টি প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগোনাস্টিক সেন্টারের মধ্যে গ্রীণ স্কয়ার হাসপাতাল, সুরক্ষা জেনারেল হাসপাতাল ও লেবুখালী ইসলামিয়া ডায়াগোনাস্টিক সেন্টারের হালনাগাদ লাইসেন্স পেয়েছেন। বাকি ৭টি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সসহ নানা ত্রুটি ধরা পড়লেও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কার্যকর কোন পদক্ষেপ নেয়নি। বরং দায়সারা প্রতিবেদনে তাদের প্রশ্রয় দিয়েছেন। বিশেষত: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ৩ জন সনামধন্য চিকিৎসকের নামে-বেনামের মালিকানাধীন লাইসেন্স বিহীন নিউ লাইফ মেডিকেল সার্ভিসেস ও সুরক্ষা মেডিকেল সার্ভিসেস পরিদর্শণকালে বন্ধ ছিল বলে প্রতিবেদনের মন্তব্য কলামে উল্লেখ করা হয়েছে। অপর দিকে একই প্রতিবেদনে বন্ধ থাকা প্রতিষ্ঠান দু’টির পরিবেশগত ছাড়পত্র, পরমানু কমিশন ও ফায়ার সার্ভিস ছাড়পত্রের কলাম তিনটিতে ‘আছে’ ‘আছে’ আছে’ উল্লেখ করলেন কিভাবে? প্রকৃতপক্ষে প্রতিষ্ঠান দু’টোর কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নিয়ে এমন দায়সারা প্রতিবেদনের মাধ্যমে বাঁচানোর অপচেষ্টা বলে ধারণা স্থানীয়দের।
এবিষয়ে কথা বলতে অনিহা প্রকাশ করে তদন্ত টিম প্রধান ডাঃ আবিদ হাসান বলেন, উর্ধতন কতৃপক্ষের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। ব্যবস্থা নেয়ার এখতিয়ার উর্ধতন কতৃপক্ষের। অবৈধ ডায়াগোনাস্টক সেন্টারের ব্যবসায় প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত আছেন এমন প্রশ্ন সরাসরি অস্বীকার করে বলেন, এগুলো আজগুবি খবর।

এবিষয়ে জানতে গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২ টা থকে ২টা পর্যন্ত পটুয়াখালীর সিভিল সার্জন ডাঃ এসএম কবির হাসান’র টেলিফোন নম্বরে এবং ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে বার বার কল করা হলেও ফোন রিসিভ না করায় তার মন্তব্য জানাযায়নি।

আপনার মন্তব্য লিখুন