পরাজয় নিশ্চিত জেনেও তারা চেয়েছিল স্বাধীনতার পথে এগিয়ে যাওয়া দেশটিকে মেধায়-মননে পঙ্গু করে দিতে। তাইতো পাকিস্তানি সামরিক জান্তা তখন তাদের এদেশীয় দোসরদের সহযোগিতায় বেছে বেছে হত্যা করেছিল জাতির অগ্রণী শিক্ষক, লেখক, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও চিকিৎসকদের।
স্বাধীনতাযুদ্ধের শুরু থেকেই পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাংলাদেশে হত্যাযজ্ঞের সূচনা করেছিল। একেবারে শেষ দিকে এসে পরাজয়ের আগমুহূর্তে তা রূপ নেয় দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডে।
১৪ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে দিনাজপুর জেলা ছাত্রলীগের আয়োজনে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরনে মোমবাতি প্রজ্বলন করা হয়েছে।
সোমবার রাতে দিনাজপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয় চত্বরে দিনাজপুর জেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক গোলাম ইমতিয়াজ ইনান এর নেতৃত্বে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিস্তম্বে মোমবাতি প্রজ্বলন করেছে দিনাজপুর জেলা ছাত্রলীগ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুর জেলা ছাত্রলীগ নেতা মেহেদী হাসান প্রিন্স, ইরফান খান পাপ্পু, আকাশ, লিমন, সঞ্জয় সহ প্রমূখ।