ঢাকাবুধবার , ৩১ মার্চ ২০২১
  1. ! Без рубрики
  2. 1-2
  3. 10500_wa4
  4. 10600_wa
  5. 1Win Brasil
  6. 1win Brazil
  7. 1win India
  8. 1WIN Official In Russia
  9. 1win Turkiye
  10. 1win uzbekistan
  11. 1winRussia
  12. 1xbet Russian
  13. ai chat bot python 10
  14. AI News
  15. Aviator

নীলফামারী ডোমার উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধাদের সংবাদ সম্মেলন

প্রতিবেদক
প্রতিদিনের বাংলাদেশ
মার্চ ৩১, ২০২১ ৪:৫০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

পঞ্চানন রায়, বিশেষ প্রতিনিধি: নীলফামারী ডোমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিনা শবনম ও উপজেলা সাবেক বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নুরননবীর বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানরা। বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ডোমার প্রেস ক্লাব হলরুমে সাধারন মুক্তিযোদ্ধার ব্যানারে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সন্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা সমশের আলী। এসময় বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল জব্বার, হাজী রফিকুল ইসলাম, আব্দুস সাত্তার, মফিজুল হক প্রামানিক, প্রফুল্ল্য চন্দ্র রায়,আবুল কাসেম, হীরামোহন বর্মণ, আব্দুল মোতালেব, পমির উদ্দিনসহ অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানরা উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গত ২৭ মার্চ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে “ডোমারে স্বাধীনতা দিবসে মুক্তিযোদ্ধাদের অনুষ্ঠান বর্জন” শিরোনামে একটি মিথ্যা সংবাদ প্রকাশিত হয়। স্বাধীনতা দিবসে শুধুমাত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরননবী ও জসিয়ার রহমান বর্জন করে। আর সকল মুক্তিযোদ্ধা স্বাধীনতা দিবসের সকল অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করে। গত ২০১৯ সালের ১০মার্চ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী তোফায়েল আহমেদের কাছে মটর সাইকেল প্রতিক নিয়ে নুরননবী ভোটে হেরে যান। এর পর থেকে নুরননবী তোফায়েল আহমেদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে আসছে। তিনি বিভিন্ন সময় সাংবাদিকদের ভুল বুঝিয়ে তোফায়েল আহমেদকে রাজাকারের পুত্র দাবী করে সংবাদ প্রচার করায়। প্রকৃত পক্ষে উপজেলা চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদের বাবা ছিলেন স্বাধীনতার পক্ষের একজন মানুষ।

বীর মুক্তিযোদ্ধারা অভিযোগ করেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরননবী ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর ছবি অবমাননা করে। এতে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হয়। মামলা নম্বর-১৩, তারিখ ২৮.০৫.৭৪ইং।
বীর মুক্তিযোদ্ধারা আরো অভিযোগ করে বলেন, স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান মাত্র দুইজন মুক্তিযোদ্ধা বর্জন করে। কিন্তু ওই সংবাদে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অধিকাংশ মুক্তিযোদ্ধা বর্জন করেছে বলে মন্তব্য করেছিল। আমরা সাধারণ মুক্তিযোদ্ধারা গত ২৯ মার্চ দুপুরে ওই মন্তব্যের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে জানতে তার কাযার্লয়ে যাই। তিনি আমাদের বৃদ্ধদের তিন ঘন্টা অপেক্ষায় রেখে, পাশেই মেলায় ছিলেন। পরে আমাদের অফিসে নিয়ে যায়। সেখানে আমাদের বলে, আমারা নাকি তোফায়েলের এজেন্ডা বাস্তাবায়ন করতে এসেছি।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিনা শবনম বলেন, আমি মুক্তিযোদ্ধাদের অপেক্ষায় রাখি নাই। আমি উন্নয়ন মেলায় ছিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুন