ঢাকামঙ্গলবার , ২৬ জানুয়ারি ২০২১
  1. Covid-19
  2. অপরাধ ও আদালত
  3. অর্থনীতি
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ইসলাম ডেস্ক
  6. কৃষি ও অর্থনীতি
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয়
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. দেশজুড়ে
  11. নির্বাচন
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. ভিডিও গ্যালারী
  15. মুক্ত মতামত ও বিবিধ কথা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

স্কুলছাত্রীকে ‘ধর্ষণের পর হত্যা’: দিহানের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ১১ ফেব্রুয়ারি

প্রতিবেদক
প্রতিদিনের বাংলাদেশ
জানুয়ারি ২৬, ২০২১ ৪:৪০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

রাজধানীর কলাবাগান এলাকায় ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে করা মামলার একমাত্র আসামি।
রাজধানীর কলাবাগান এলাকায় ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদনের জন্য আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।

আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ইয়াসমিন আরা এই দিন ধার্য করেন। এ মামলায় আজ তদন্ত প্রতিবেদনের জন্য দিন ধার্য ছিলো। কিন্তু মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কলাবাগান থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আ ফ ম আসাদুজ্জামান প্রতিবেদন দাখিল না করায় বিচারক নতুন দিন নির্ধারণ করেন।

কলাবাগান থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআরও) স্বপন কুমার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

নথি থেকে জানা গেছে, গত ৭ জানুয়ারি দুপুরে গুরুতর আহত অবস্থায় ওই ছাত্রীকে আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান ফারদীন ইফতেখার দিহান। পরে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর ওই দিন দিবাগত রাতে নিহত ছাত্রীর বাবা কলাবাগান থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দিহান গত ৮ জানুয়ারি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। পরে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। এ ছাড়া পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দিহানের আরো তিন বন্ধুকে আটক করেছিল। কিন্তু ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ জানুয়ারি দিহানের ডিএনএ পরীক্ষার অনুমতি দেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ইয়াসমিন আরা। এ ছাড়া আসামি ফারদীন ইফতেখার দিহানের বাসার দারোয়ান দুলাল মামলার সাক্ষী হিসেবে আদালতে সাক্ষ্য দেন।

পুলিশ জানিয়েছে, ভুক্তভোগীর সঙ্গে আসামির প্রেমের সম্পর্ক ছিল। আসামির মা বাসায় না থাকায় সুযোগ পেয়ে ভুক্তভোগীকে কলাবাগানের ওই ফাঁকা বাসায় ডেকে নেওয়া হয়। এরপর জোর করে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করা হয়। পরে ওই শিক্ষার্থীর শরীর থেকে রক্তক্ষরণ শুরু হয়। শারীরিক অবস্থা খারাপ হলে ওই শিক্ষার্থী মাথা ঘুরে পড়ে যায়। এরপর তাকে চিকিৎসার জন্য আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

আপনার মন্তব্য লিখুন