মোঃ সাহাজুদ্দিন সরকার, গাজীপুর প্রতিনিধি।। দেশের ৬৫ ভাগ মানুষ সিলিন্ডার গ্যাস ব্যাবহার করেন বলে জানাগেছে সরকার নির্ধারিত মূল্য বেধে দিলেও মানছে, না বিক্রেতা।
দ্রব্যমূল্যের উর্দু গতির কারনে সাধারন মানুষের
ক্ষয় ক্ষমতার বাহিরে চলে যাচ্ছে নিত্যপণ্য সহ সিলিন্ডার গ্যাসের দাম।
সরকার গত জুলাই ২০২৩ এ সিলিন্ডার গ্যাসের মূল্য নির্ধারন করেন,১৩৫১ টাকা
গত সেপ্টেম্বরে আরেক দফায় ১৮ বেড়ে দারায় ১৩৬৯ টাকা।
বিক্রয় কারী দোকানদার সাধারন ক্রেতাদের কাছে ১৪০০ টাকা থেকে ১৪৫০ টাকা বাকীতে ১৫ ০০ টাকা
বিক্রি করে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের পাশাপাশি বেশীরভাগ দোকানে যত্র তত্র পাওয়া যাচ্ছে সিলিন্ডার গ্যাস কেউই কোন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা করছেন না। নেই কোন অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র,কেউ কেউ পৌরসভা সিটি কর্পোরেশন হতে মুদি মালামাল বিক্রয় লাইসেন্স নিয়েই চালিয়ে যাচ্ছে বছরের বছর।
ক্রেতাদের অভিযোগ চায়ের দোকান থেকে শুরু করে জামা কাপড়ের শোরুমে গ্লাসের ভিতরে রয়েছে গ্যাস সিলিন্ডার এর বোতল।
ঝুকিতে রয়েছে ক্রেতা বিক্রেতা শিশু নারী সাধারন মানুষ। সিলিন্ডার গ্যাস বিক্রেতা চায়ের দোকানদার মোকলেছ মিয়া, জানান, আমাদের কেনা বেশীদামে তাই আমরা বেশী দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে। আমরা চেষ্টা করি স্বল্প লাভেই বিক্রি করতে আমাদের কেনা কমদামে হলে আমরাও কমদামে বিক্রি করব, এক শ্রেনীর সিন্ডিকেট,ডিলার আছে যারা গুদামে ষ্টক রেখে কম সাপ্লাই দেয়।
সরকার বা ভোক্তা অধিকার বাজার মণিটরিং করে তাহলে আমরা দোকানদার ক্রেতা দুজনেই সহজে ক্রয় বিক্রয় করতে পারব। আমি আপনাদের মাধ্যমে সরকার ও ডিলার সহ সবার দৃষ্টি আকর্শন করব আমরা যেন কোন সিন্ডিকেট ডিলার ধারা প্রতারিত না হই। এবং সরকার যে মূল্য বেধে দিয়েছে আমরা এই মূল্যের ভিতরে থাকব ও অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র রাখব।
কালিয়াকৈর উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাজওয়ার আকরাম সাকাপি ইবনে সাজ্জাদ বলেন,
সিলিন্ডার গ্যাসের মূল্যের ব্যাপারে কোন অভিযোগ পায়নি, অভিযোগ পেলে যথাযথ আইনি ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।