টাংগাইলের যমুনানদীর পূর্বপাড় বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে প্রায় অর্ধ কিলোমিটার ভাটিতে গরিলাবাড়ী এলাকায় থামেনেই ভাঙ্গন। গরিলাবাড়ী এলাকার যমুনা পাড়ে প্রায় দেরশত পরিবারের বসবাস, প্রতি বছর যমুনা নদীতে বিলিন হয়ে যাচ্ছে এই এলাকার অসংখ্য বসতবাড়ী। অনেকেই হারিয়েছে তাদের শেষ সম্বলটুকু বাপ দাদার বিটা। এলাকার ভুক্তভোগীরা জানান এর আগেও বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিলো কিন্তু আটকাতে পারেনি ভাঙ্গন।
গরিলাবাড়ী বঙ্গবন্ধু সেতুর কাছাকাছি হওয়ায় এই এলাকা হয়ে উঠেছে পর্যটন কেন্দ্র । আবারো দেওয়া হচ্ছে বাঁধ স্থায়ী হবে কিনা দূরচিন্তায় এলাকাবাসী ।এখানে ব্যক্তি উদ্যোগে গড়ে উঠেছে একটি বিনেদন কেন্দ্র কিন্তু এই বিনেদন কেন্দ্র উদ্ভধনের আগেই যমুনায় হারিয়ে গেছে এর একাংশ।যমুনা সেতুর পঞ্চিম পাড় সিরাজগঞ্জ নদী প্রোবন এলাকায় দেওয়া হয়ছে স্থায়ী বাঁধ। যা চায়না বাঁধ নামে পরিচিত। এলাকাবাসী দাবি করেন তাদের টেকসই ভবিষ্যৎ এর জন্য যে চলমান বাঁধের কাজ চলছে তা যেন, সিরাজগঞ্জ চায়না বাঁধের মতো স্থায়ী হয়।