পঞ্চগড়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিকার চেয়ে জেলা প্রশাসককে লিখিত গণঅভিযোগ দায়ের করেন। গত ২৮ জুুন বোদা উপজেলার কাজলদিঘী কালিয়াগঞ্জ ইউনিয়নের বোতলডাঙ্গা ও সুইপাড়া এলাকার পক্ষে আমজাদ হোসেন।
রেজাউল মন্ডল মাদক ব্যবসায়ী জাফর ও জমিরসহ ৯ জনকে অভিযুক্ত করে
অভিযোগের অনুলিপি পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার,ওসি বোদা সহ কয়েকটি দপ্তরে দেওয়া হলেও দীর্ঘ দিনেও কোন পদক্ষেপ নেননি কোন দপ্তর।
অভিযুক্ত বোতল ডাঙ্গা গ্রামের রেজাউল মন্ডলের জানলে ওলা প্রশাসনের সাথে সম্পর্ক হওয়ায় মাদক ব্যবসায়ী জমির ও জাফরের পক্ষে জোট হয়ে আমজাদ হোসেনকে এলাকা ও ভিটে ছাড়া করার বিভিন্ন পায়তারা করে জমিরের স্ত্রী দিয়ে কয়েকবার পরিষদে অভিযোগ দেয়।পরে তদন্ত করে সেগুলো মিমাংসা হয়েছে।
১১ জুন দুই পক্ষের মধ্যে ঝগড়া হলে সেটি ২১ জুনে মারামারি ঘটনা দেখিয়ে থানায় মামলা দায়ের করে। এলাকাবাসী জাফর ও জমিরের অপকর্মের প্রতিবাদ করিলে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর ভয় দেখিয়ে দমিয়ে দেয়। এলাকার সহজ সরল লোকজন স্বাভাবিক ভাবে জীবন যাপন করতে পারছেনা
জানা গেছে,জাফর ও জমির দুই ভাইয়ের নামে ভারতীয় মাদক নিয়ে আটকের মামলা চলমান রয়েছে।
আমজাদ হোসেন হয়রানির প্রতিকার চেয়ে বলেন, আমার বাড়ি গাইবান্ধা ১৬ বছর আগে শশুর নিয়ে আসে পঞ্চগড়ে তার জমিতে বাড়ি করে দেয়। শশুর হামিদ মন্ডল, জাফর ও জমির মিলে ২১৭৮ শতক জমির জাল দলিলের আমি স্বাক্ষী থাকতে না চাইলে, শুরু হয় আমার পরিবারের উপর নির্যাতন ঘরবাড়ি ছাড়ে চলে যাইতে বলে।
আমরা না যেতে চাইলে শুরু হয় বিভিন্নভাবে হয়রানি শালাবাবু জমিরের স্ত্রী সাহেরা বেগমকে দিয়ে মারধর শ্লীলতাহানির কয়েকবার আমার নামে অভিযোগ দেয়। শেষে মিথ্যা ঘটনা দেখিয়ে থানায় মামলা দায়ের করে। আমি এর সুষ্ঠু তদন্ত চেয়ে মিথ্যা হয়রানি মুলক মামলা থেকে অব্যাহতির জোর দাবি জানাচ্ছি।