ঢাকাসোমবার , ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১
  1. অপরাধ ও আদালত
  2. অর্থনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. ইসলাম ডেস্ক
  5. কৃষি ও অর্থনীতি
  6. খেলাধুলা
  7. জাতীয়
  8. তথ্য-প্রযুক্তি
  9. দেশজুড়ে
  10. নির্বাচন
  11. বানিজ্য
  12. বিনোদন
  13. ভিডিও গ্যালারী
  14. মুক্ত মতামত ও বিবিধ কথা
  15. রাজনীতি
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ফেনীর সিএনজি চালক কালা মিয়া হত্যা মামলায় ৩ জনের ফাঁসির আদেশ, ১ জনের যাবজ্জীবন

প্রতিবেদক
প্রতিদিনের বাংলাদেশ
ফেব্রুয়ারি ৮, ২০২১ ৫:০৯ অপরাহ্ণ
Link Copied!

রাকিব হোসেন,ফেনী।। ফেনীর ফুলগাজীর সিএনজি অটোরিক্সা চালক মুলকত আহম্মদ কালা মিয়া হত্যা মামলায় তিন আসামির ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি অপর এক আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার জেলা ও দায়রা জজ ড. বেগম জেবুন্নেছা এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার ১৬ আসামিকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনাকারী সরকারি কৌঁসুলি হাফেজ আহম্মদ প্রতিদিনের বাংলাদেশ কে জানান, মুলকত আহম্মদ কালা মিয়া হত্যা মামলায় মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত তিন আসামী হুমায়ুন হাছান রাকীব, আবদুর রহমান মানিক ও আবু তৈয়ব বাবলু। একই সাথে তাদের ৪০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দেয়া হয়। যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত আসামী সুমন চন্দ্র রায়। তাকেও ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

খালাসপ্রাপ্ত অপর ১৬ জন হলেন মো: রাসেল, সোহাগ, , আবু তৈয়ব বাবলু, মোশারফ হোসেন, রুবেল মিয়া, দিদার হোসেন রিপন, আলমগীর হোসেন বাবু, মাঈন উদ্দিন ঝিনুক, মো: জহির, নুর মোহাম্মদ জুয়েল জনি, , সাফায়াত আহম্মদ পাটোয়ারী রাকিব, হাছান ইমাম, মো: সাফুল ইসলাম, মো: লোকমান হোসেন, সুমন চন্দ্র রায়, শরীফ প্রকাশ টিপু, তৌহিদ উল্যাহ, এনায়েত হোসেন রাজু।

এর আগে গত ২ ফেব্রুয়ারি একই আদালত রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়।

মামলার নথিপত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালের ১৮ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে পরশুরাম থেকে সিএনজি অটোরিক্সা চালিয়ে মুন্সিরহাটের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন মুলকত আহাম্মদ কালা মিয়া। রাত ১২টা পর্যন্ত বাড়ি না ফেরায় তাকে খোঁজাখুজি শুরু হয়। একপর্যায়ে রাত ৩টার দিকে জগতপুর রোডের টুক্কু মিয়ার পুলের পশ্চিম পাশে পানি থেকে মুলকতের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তার বড় ভাই ফখরুল আহাম্মদ মজুমদার বাদি হয়ে ফুলগাজী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তৎকালীন ওসি সৈয়দুল মোস্তফা ২০১১ সালের ২৮ মে আদালতে ২০ জনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। আদালত অভিযোগপত্র গ্রহণ করে ২০১২ সালের ২৫ জুলাই অভিযোগগঠন করে বিচার কাজ শুরু করেন। এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে ১৫ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য প্রদান করেন।