মোঃ সাহাজুদ্দিন সরকার,গাজীপুর প্রতিনিধি: গাজীপুর জেলা কাভার্ড ভ্যান,পিক-আপ (মিনি ট্রাক)
ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়কের রাস্তায় পার্কিং এর অভিযোগ দৃশ্যমান মালিক সমিতি বলছে ষ্ট্যান্ড ছোট হওয়ায় রাস্তায় কিছু কিছু রাখা আছে।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়কের দুইপাশে কাভার্ড ভ্যান, পিক-আপ মিনি ট্রাক পার্কিং জন সাধারনের ভোগান্তি এবং দুইপাশে গাড়ী রেখে রাস্তা ছোট করার অভিযোগ দৃশ্যমান।
গাজীপুর কোনাবাড়ী শিল্পনগরী হওয়ায় সারাদেশে রয়েছে এর পরিচিতি তারই ধারাবাহিতায় হাজার হাজার ছোট বড় মাঝারি গাড়ী প্রতিনিয়তই আসা যাওয়া করে গাজীপুর কোনাবাড়ী ।
কোনাবাড়ী ব্যাস্ততম ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়কের রাস্তায় গাড়ী পার্কিং এর অভিযোগ দৃশ্যমান হওয়ায় যাত্রী,পথচারী, এই রাস্তায় চলাফেরা করতে ভোগান্তির শেষ নেই বললেই চলে।
রাস্তায় গাড়ী পার্কিং এর বিষয়ে গাজীপুর মেট্রোপলিটন ডিসি ট্রাফিক মোঃ আলমগীর হোসেনের কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে বলেন,
একাধিক বার অভিযান করে
মামলা দিয়ে রাস্তা ক্লিয়ার করে আসার পর আবার আগের মতো হয়ে যায়
হরতাল অবরোধের কারনে গাড়ী বেশী বেশী যাতে চলাচল করে এজন্য আমরা একটু ছার দেওয়া হয় অভিযোগ পেলে যথাযথ আইনি ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।
মহাসড়কে গাড়ী পার্কিং করে রাস্তা ছোট করার বিষয়ে জানতে চাইলে,
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ সেলিম রহমান বলেন,
আমাদের কোনাবাড়ী গাজীপুর জেলা কাভার্ড ভ্যান,পিক-আপ,মিনি ট্রাক ষ্ট্যান্ড মালিক সমিতি ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় মাননীয় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী এডভোকেট আকম মোজাম্মেল হক এর সহযোগিতায়, এখানে নৈশ প্রহরী আছে তাদের বেতন দেওয়ার জন্য টাকা সমিতির মাধ্যমে তোলা হয় প্রতি গাড়ী থেকে ২০০/৩০০ উঠানো হয় এটা সত্য, তবে নৈশ প্রহরীর বেতন দিয়ে অবশিষ্ট বাকী টাকা কোথায় যায় তা আমার জানা নেই।
গাড়ী পার্কিং করে রাস্তা ছোট করার বিষয়ে, কোনাবাড়ী মালিক সমিতির সহ-সভাপতি
ইদ্রিস সিকদার বলেন, আমাদের এখানে ৬০০,শ থেকে ৭০০ শত গাড়ী আছে ৪থেকে ৬ জন
নৈশ প্রহরীর বেতন দেওয়ার জন্য মাসিক ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা তোলা হয়, অবশিষ্ট টাকা দিয়ে খূয়া বালু এনে ষ্ট্যান্ডের কাজে ব্যয় করা হয়।
বাহির থেকে গড়ে প্রতিদিন আরো ৮০০ শত, ৯০০ শত গাড়ী বাহির থেকে আসে, আমাদের ষ্ট্যান্ডের ক্যাপাসিটির ওভার, আমি গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সলির এবং সরকারের উর্ধতন মহলের নিকট দাবী জানাই ষ্ট্যান্ডটি আরো বড় করার জন্য দাবি জানাই।
পিক-আপ চালক জাহাঙ্গীর ও ট্রাক চালক আমির বলেন,
আগে গাড়ী কম ছিলো এখন গাড়ীর বেশী হওয়ায়
আমরা ষ্ট্যান্ড টি বড় করার দাবি জানাই।