ঢাকারবিবার , ১৬ জুলাই ২০২৩
  1. Covid-19
  2. অপরাধ ও আদালত
  3. অর্থনীতি
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ইসলাম ডেস্ক
  6. কৃষি ও অর্থনীতি
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয়
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. দেশজুড়ে
  11. নির্বাচন
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. ভিডিও গ্যালারী
  15. মুক্ত মতামত ও বিবিধ কথা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

গণঅধিকার পরিষদের নিবন্ধন না পেয়ে যা বললেন নুর

প্রতিবেদক
প্রতিদিনের বাংলাদেশ
জুলাই ১৬, ২০২৩ ৪:৩১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

স্টাফ রিপোর্টার:: শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পাননি সমালোচিত ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের গণঅধিকার পরিষদসহ ১০টি দল। রোববার (১৬ জুলাই) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে এ তথ্য জানান ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান নির্বাচন কমিশন (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

পরে এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে নুরুল হক নুর গণমাধ্যমকে বলেন, আওয়ামী লীগের সাথে আপোষ না করায় নিবন্ধন বঞ্চনা। তিনি আরও জানান, এ বিষয়ে আদালতে যাবে না গণঅধিকার পরিষদ। বলেন, বর্তমান কমিশনের পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলনে যাবেন।

নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন দৌড়ে টিকে থাকা দল দুটি হলো, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি)। আর একটি ধাপ টপকাতে পারলেই ইসির চূড়ান্ত নিবন্ধন পাবে দল দুটি।

ইসি সচিব বলেন, যাচাই-বাছাই শেষে বিএনএম ও বিএসপি নিবন্ধনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। এ লক্ষ্যে দল দুটিকে নিয়ে আগামীকাল (সোমবার) পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। ২৬ জুলাইয়ের মধ্যে কারো কোনো আপত্তি থাকলে তা নিষ্পত্তি করে কমিশন পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে। আপত্তি নিষ্পত্তির পরে কমিশন সন্তুষ্ট হলে দল দুটিকে নিবন্ধন দেওয়া হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ধাপে ধাপে যাচাই-বাছাই করা হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে অফিস থাকার কথা, কমিটি থাকার কথা, জনবল থাকার কথা… এগুলো সব যাচাই করেছি। পুনরায় যাচাই করে এই দুটি দলের আইন অনুযায়ী সবকিছু থাকায় গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এরপরই চূড়ান্ত হবে যে, কারা কারা নিবন্ধন পাবে। বাকি ১০টি দল যে তথ্য দিয়েছে মাঠ পর্যায়ে যাচাই করে গরমিল পাওয়ায় তাদের আবেদন বাতিল করা হয়েছে।

গণঅধিকার পরিষদ ছাড়া নিবন্ধন বাছাইয়ে বাদ পড়া বাকি ৯টি রাজনৈতিক দল হলো- আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি), বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম), বাংলাদেশ হিউম্যানিস্ট পার্টি (বিএইচপি), নাগরিক ঐক্য, বাংলাদেশ সনাতন পার্টি (বিএসপি), বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি (বিএমজেপি), বাংলাদেশ পিপলস পার্টি (বিপিপি), ডেমোক্রেটিক পার্টি ও বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (বিএলডি)। ওইসব রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় কমিটি ও মাঠ পর্যায়ের কার্যালয় সক্রিয় রয়েছে কি না তা দুই দফা যাচাই করেছে ইসি।


আইন অনুযায়ী, নিবন্ধন পেতে ২১টি জেলা ও ১০০টি উপজেলা বা থানায় কার্যকরী কমিটি ও কার্যালয় এবং প্রতিটি উপজেলায় দলের অন্তত ২০০ জন ভোটার থাকার নিয়ম রয়েছে। দুই দফায় এসব দলের মাঠ কার্যালয় ও কমিটি যাচাই করেছে ইসি। ওই দুই ধাপে পাওয়া প্রতিবেদন আজ (রোববার) কমিশন সভায় তোলা হয়েছে। এতে যারা শর্ত পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে, নিয়ম অনুযায়ী তারা নিবন্ধন পাওয়ার যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুন