লাল গেঞ্জি উড়িয়ে ট্রেন থামিয়ে কয়েকশ’ যাত্রীর প্রাণ বাঁচাল সাজিদ হোসেন (১৫) নামে এক কিশোর। একই সঙ্গে ভয়াবহ দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেল কোটি কোটি টাকার মূল্যবান সম্পদ। ট্রেনটির গন্তব্যস্থল ছিল ঢাকা।
রোববার (২৭ ডিসেম্বর) জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, কিশোর সাজিদ আনোয়ার হোসেন ও সহিদা বেগমের ছেলে। সে একই উপজেলার একটি বেসরকারি স্কুলের দশম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে। ঘটনার সময় সাজিদের মা রেললাইন পার হচ্ছিলেন। এ সময় তিনি লোহার পাতের একটি অংশে ফাটল দেখতে পান। সঙ্গে সঙ্গে একটি লাঠিতে লাল গেঞ্জি বেঁধে ছেলে সাজিদকে তা উড়াতে বলেন। পরে সাজিদ লাল গেঞ্জি উড়িয়ে আন্তঃনগর দ্রুতযান ট্রেনটি থামিয়ে দেন।
এ বিষয়ে রেললাইন মেরামত কর্মচারী (কি-ম্যান) রায়হান হোসেন বলেন, সাজিদের ট্রেন থামানোর পর অফিস কর্মকর্তাদের নির্দেশে ঘটনাস্থলে গিয়ে রেললাইনের ফাটল জোড়া লাগানো হয়। প্রায় এক ঘণ্টা পর রেল চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
জয়পুরহাট স্টেশনের সহকারী স্টেশন মাস্টার আব্দুল হামিদ গণমাধ্যমকে বলেন, লাল গেঞ্জি উড়িয়ে সাজিদ ট্রেন থামানোর কারণে মারাত্মক একটি দুর্ঘটনার হাত থেকে এ যাত্রায় রক্ষা পাওয়া গেল। রেল বিভাগের পক্ষ থেকে কিশোর সাজিদকে আপাতত ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
লাল গেঞ্জি উড়িয়ে ট্রেন থামিয়ে কয়েকশ’ যাত্রীর প্রাণ বাঁচাল সাজিদ হোসেন (১৫) নামে এক কিশোর। একই সঙ্গে ভয়াবহ দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেল কোটি কোটি টাকার মূল্যবান সম্পদ। ট্রেনটির গন্তব্যস্থল ছিল ঢাকা।
রোববার (২৭ ডিসেম্বর) জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, কিশোর সাজিদ আনোয়ার হোসেন ও সহিদা বেগমের ছেলে। সে একই উপজেলার একটি বেসরকারি স্কুলের দশম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে। ঘটনার সময় সাজিদের মা রেললাইন পার হচ্ছিলেন। এ সময় তিনি লোহার পাতের একটি অংশে ফাটল দেখতে পান। সঙ্গে সঙ্গে একটি লাঠিতে লাল গেঞ্জি বেঁধে ছেলে সাজিদকে তা উড়াতে বলেন। পরে সাজিদ লাল গেঞ্জি উড়িয়ে আন্তঃনগর দ্রুতযান ট্রেনটি থামিয়ে দেন।
এ বিষয়ে রেললাইন মেরামত কর্মচারী (কি-ম্যান) রায়হান হোসেন বলেন, সাজিদের ট্রেন থামানোর পর অফিস কর্মকর্তাদের নির্দেশে ঘটনাস্থলে গিয়ে রেললাইনের ফাটল জোড়া লাগানো হয়। প্রায় এক ঘণ্টা পর রেল চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
জয়পুরহাট স্টেশনের সহকারী স্টেশন মাস্টার আব্দুল হামিদ গণমাধ্যমকে বলেন, লাল গেঞ্জি উড়িয়ে সাজিদ ট্রেন থামানোর কারণে মারাত্মক একটি দুর্ঘটনার হাত থেকে এ যাত্রায় রক্ষা পাওয়া গেল। রেল বিভাগের পক্ষ থেকে কিশোর সাজিদকে আপাতত ধন্যবাদ জানাচ্ছি।