প্রতিদিনের বাংলাদেশঃ বিশ্বজুড়ে চলছে ভালোবাসা সপ্তাহ। ভালোবাসার সপ্তাহের মধ্যে চুমু একটি। শুক্রবার (১২ ফেব্রুয়ারি) চুমু দিবস। মনের যে অনুভূতি মুখের ভাষায় প্রকাশ করা যায় না, তা খুব সহজেই প্রকাশ করা যায় চুমুর মাধ্যমে।
চুমু কি শুধু ভালোবাসার প্রতীক? একেবারেই নয়। স্নেহের প্রতীকও চুমু। পদ্যের লাইনে আমরা যেমন বলি, সূর্য আমাদের কপালে স্নেহচুম্বন এঁকে দেয়। ছোট্ট শিশুর কান্না যেমন আলতো চুম্বনে একবারে চুপ হয়ে যায়। আসলে চুম্বনে মধ্যে থাকে গভীরতা।
যেভাবে এলো চুম্বন দিবস:
প্রাচীনকাল থেকে ভালোবাসার গভীরতা, অন্তরঙ্গতা আমরা চুম্বনের মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকি। হতে পারে তা আপনার সন্তানের, মায়ের অথবা প্রিয়জনের। প্রেম পঞ্জিকার ষষ্ঠ দিনটি ‘কিস ডে’ হিসেবেই পালিত হয়ে আসছে। ‘কিস ডে’ সর্বপ্রথম ইংল্যান্ডে পালন করা হয়। সাংস্কৃতিক কারণে আমাদের দেশে এই দিবসটি তেমন জনপ্রিয় না হলেও পাশ্চাত্যে এর ভিন্ন তাৎপর্য রয়েছে। যদিও আমাদের দেশও এখন যথেষ্ট সচেতন।
ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোতে কিস ডের একটি জনপ্রিয় আয়োজন হলো ‘চুম্বন প্রতিযোগিতা’, যেখানে প্রতিযোগীদের দীর্ঘ সময় ধরে চুম্বনে আবদ্ধ থাকতে হয়। সেই জুটিই বিজয়ী হবে, যারা সবচেয়ে বেশি সময় ধরে চুম্বনে আবদ্ধ ছিল। গত বছর থাইল্যান্ডের এক জুটি টানা ৫৯ ঘণ্টা পেরিয়ে চুম্বনে প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়। চুম্বন কাল আলিঙ্গনের দিন। আর তারপর থেকে এই দিনটি কিস ডে বা চুম্বন দিবস হিয়েবে পালন করা হয়।